Believers have their Prophets ﵈ and unbelievers have their leaders.
Ever since I watched this movie, this particular scene always reminds me of the Beloved ﷺ. Comparing a Prophet against a "Führer" (leader) is insulting.
A leader is dependent on his followers. Often his messages and techniques are directed at short term achievables. A leader's success depends on those deliverables. A leader, however capable, is not recognized if not sanctioned by followers. Often it is difficult for the mass to tell between a master and a charlatan.
A Prophet is self-evident, by his presence, his speech, his mode of work. A Prophet does not need the approval of his disciples for his message to be true. For a Prophet's message conveys the eternal and original truth. The human soul can recognize that truth and is attracted to it by nature.
So this is not a comparison. Its a Muslim's personal way of re-affirming his faith observing the inevitable tragic end of a chiefdom that was misguided from its inception. It is to scrutinize and spell out the faults in everything other than Islam, the faults that are very clearly evident to those blessed with the divine guidance, Islam.
That's why when I see Hitler's inability to accept failures, when I see him taking credit for all the successes and yet blaming others for the failures, I cannot help but remember the Beloved ﷺ.
First, it was widely known as a sign of 'The Last of Prophets', that extreme ignorance showed to Him will make Him exhibit forbearance at a more extraordinary level:
Second, it reminds me of the humility of the Prophet ﷺ during the time of success and His ﷺ perseverance during the time of hardship. I remember to have read somewhere that at a certain war, I think it was Khybar, the Muslim army was greater in number for the first time. A certain companion ﵁ was so excited that he ended up exclaiming: who can defeat us today?!
Allah ﷾ wanted to make a lesson out of it. So that the believers never, not for a single moment, rely on anything other than HIM ﷻ. So after the battle started, the opponents charged so hard at the Muslim army that their ranks got broken and the companions ﵃ got scattered all over the battle field leaving the Prophet ﷺ all by himself.
During this time Prophet's personal attendent was left in awe when he observed how composed the Prophet ﷺ was in the midst of a rain of arrows and yet none of it scratched Him ﷺ! The Prophet ﷺ was riding a mule and the sahāba ﵁, I forgot his name, mentions that he could hardly resist the mule from going forward even during this barrage of attacks from the enemies. All this time the Prophet ﷺ kept His blessed head down, lost in the remembrance of Allah ﷾, reciting the Qur'an and repeatedly said:
I am the son of Abdul Muttalib, I am the Messenger of God
Meaning as His ﷺ lineage is a fact and not disputed so should His Prophethood be accepted as a fact and should not be doubted.
Eventually He ﷺ raised up His blessed face and looked at His right and called out: Yā Anṣār! (O the Helpers!) and the Medinan companions ﵃ replied: Labbaik, Yā Rasūl Allāh! (Here we are, O Messenger of God!). Then He looked at His left and called out: Yā Muhājirūn! (O the Immigrants!) and the Meccan companions ﵃ replied: Labbaik, Yā Rasūl Allāh! (Here we are, O Messenger of God!).
Thus He ﷺ soon gathered about 100 companions ﵃ around Him and make them charge at the enemy and the Muslims were given victory. All praises to Allah ﷻ. Yet compare this with His ﷺ speech at Khuṭbatul-Widāʿ (Farewell Sermon) and there is no self-aggrandizement.
I remember to have read from a Tafsīr, I forgot which, that one day before His Prophethood, a report of an infanticide spread out in Mecca. The report made Walīd ibn Mughīra furious. I think this is the same Walīd who was the main intent of the last part of Surah Al-Muddaththir. One of the stylistic miracles of the Qur'an is that although it was revealed against contemporary events, yet it barely ever mentioned any names. But spelled out the characteristics of the situation or person that it is talking about, trascneding the revelation beyond time and place.
Walīd went to the Mataf (المطاف) and found the Prophet ﷺ sitting there in deep contemplation as usual. So he went up to the Prophet ﷺ to report this and asked him: O Son of Abdullah! Won't you do anything?
This is very significant. First, Meccans knew that it was wrong to kill one's own daughter. Just like those today who bombard countless of people for the supposed crime of a few. Just like the Chinese people killed their daughters during the Chinese 'One Child' policy. Just like the Westerners get rid of their fetus because they are not "prepared" for a child at this point of their "career". But they considered themselves to be a victim of the situation and was audacious enough to meddle against the act of God.
Second, Walīd was one of the most prominent leaders of the Quraysh. That not only he felt so helpless to solve this problem but also that he wanted the Prophet ﷺ to do something about it showed Walīd's trust in His ﷺ abilities. Yet what did the Prophet ﷺ do? He sat there in silence.
This silence is not from His ﷺ apathy but His ﷺ recognition of the problem's gravity. Compare that with the river of tears that He ﷺ shed after female infanticide was prohibited in a divine commandment and the people started gathering around Him ﷺ afterwards, to tell the many heartbreaking stories of fathers killings their infant daughters. How many years had gone by from the time Walīd asked His ﷺ help and its prohibition? How many of us could maintain our sanity fully comprehending the depravity of the situation and yet realizing our helplessness? Indeed patience is a sign of great strength.
Compare that with us who jump in at the first instant having complete trust in our abilities and downplaying the gravity of the problems at hand only to find ourselves at odds. Compare that with Hitler. His struggle was a true one. The problems of the German people were true problems. Their enemy were intent to subjugate and exploit them. Yet neither Hitler nor his nation had the answers to these problems. That didn't make Hitler or his nation seek out the truth first. They directly jumped into the wagon and tried to solve all their problems themselves without any divine guidance:
I sometimes wonder what could such a charismatic, passionate and earnest leader do for his people if he had embraced Islam!
এই ম্যার কান্নাকাটি যতোবারই দেখেছি ততোবারই ইসকুল জীবনের এক বড়ো ভাইয়ের কথা মনে পড়েছে। বছর খানেক যাবৎ এনিয়ে লিখবো লিখবো করে লেখা হয়ে ওঠে নাই। তো ঘটনা হইলো হেই শোমো মেট্টিক-ইন্টার পরীক্ষার চাপে পোলাপাইন পাগল হয়ে যাইতো। এটাকে উন্নত শিককা বেবস্তার লক্ষণ হিসেবে বিবেচনা করা হইতো। এটা আমি পরবর্তী জীবনেও দেখেছি। সরকারী বার্চিটির মাস্টরগুলোর একটা কমন আত্মম্ভরিতা ছিলো যে তাদের পরীক্ষাগুলোতে খুব কম শিক্ষার্থী-ই পাস করতে পারে! ওয়াহ! ওয়াহ! আসো তুমরারে ফুলের মালা দিই। তো আমাদের এক বড়ো ভাই বেশ মেধাবী। কি ভরাট গলা! নজরুলের বিদ্রোহী কোবতে আবৃত্তি করে বিখ্যাত হয়েছিলেন। মেটটিকে খাড়িয়েছিলেন। মানে স্ট্যান্ড করেছিলেন। ইন্টারেও করার কথা ছিলো। কিন্তু stand করার বদলে উনি stun করে গেলেন। পরীক্ষার আগে ওনার সেই কি প্রস্তুতি! প্রথম পরীক্ষা ছিলো পরিসংখ্যান। পরীক্ষাগুলো ওভাবেই সাজানো হতো। সহজ পরীক্ষা দিয়া শুরু করে মইদ্য খানে চৈত মাসের ঠাডা ফেলে এরপর আবার আয় বৃষ্টি ছেপে। মানে এক্কেবারে শ্যাষে সমাজবিজ্ঞান, প্রাকটিক্যাল ইত্যাদি বংসং। কিন্তু দেখা গেলো প্রথম দিন পরীক্ষা দিতে বসে উনি বুঝতে পারলেন যে উনি সব পড়া ভুলে বস...
যারা গণতন্ত্র-কে কুফরী মতবাদ বলে প্রচারের নামে জামাত বিরোধিতায় নেমে পড়েছে তাদের হিসেবে জামাতের জন্য তাদের কল্লা উড়িয়ে দেয়া ফরজ হয়ে পড়েছে। কারন হাদীসের নির্দেশনা অনুযায়ী মুসলমানদের মধ্যে নেতৃত্বের বিষয়ে ঐক্যমত্য হবার পর কেউ নতুন করে নেতৃত্বের দাবী নিয়ে আসলে তার কল্লা উড়িয়ে দেয়া উচিত। সমাজের মধ্যে বিভাজন ও ফিৎনা ছড়িয়ে পড়াকে ঠেকানোই এর উদ্দেশ্য। জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ এদেশের সর্ববৃহৎ ইসলামী রাজনৈতিক দল হিসেবে ধরে নেয়া যায় যে তাদের ব্যাপারে দেশের ঈমানদারদের মধ্যে ঐক্যমত্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সুতরাং নেতৃত্বের অন্য যে কোন দাবীদারদের ফাসাদ সৃষ্টিকারী বিবেচনা করে তাদেরকে সেইভাবে প্রতিরোধ ও দমন করা আবশ্যকীয় হয়ে পড়ে যেভাবে খারেজীদের সাইয়্যেদুনা আলী রা: প্রতিরোধ ও দমন করেছিলেন। তবে এটা শুধুমাত্র তাদের ক্ষেত্রে যারা গণতন্ত্র-কে কুফরী মতবাদ বলে দেশের ঈমানদার জনগোষ্ঠীর সরলতা নিয়ে ষঢ়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। এটা যে প্রধানত পতিত আওয়ামী মাফিয়াদের কুটকৌশল তা সচেতন নাগরিক মাত্রই বুঝে গিয়েছেন। তবে এই ফাসাদে ফাতরা হুজুরগুলোরও দায় আছে এ বিষয়েও কোন সন্দেহ নেই। এক্ষেত্রে এ বিষয়টি পরিষ্কার করা দরকার যে ইসলাম...
অনেকে দেখি ইদানিং বলছেন যে তারা সব রাজনৈতিক দলের আমল দেখেছেন। কোন আমলের ব্যাপারেই তারা সন্তুষ্ট নন। প্রায় সব রাজনৈতিক দলের ওপরই তাদের অবিশ্বাস জন্মে গেছে। তাই এবার তারা জামায়াতে ইসলামী-কে "একবার” ভোট দিয়ে "দেখতে চান”। এখন জামাতের কথা তাদের দলের লোকেরাই ভালো বলতে পারবে। তবে আমি যতোটুকু তাঁদের রাজনৈতিক দর্শন সম্পর্কে জানতে পেরেছি তাতে আমার মনে হয় "একবার”ভোট দিয়ে "দেখতে চাওয়ার” বদলে ভোট না দেয়া ভালো। কারন জামাত গড়পড়তা কোন রাজনৈতিক দল নয়। ব্যাপারটা আল্লাহর ওপর ঈমান আনার মতো। অর্থাৎ আপনি যেমন বলতে পারেন না যে দুই-তিন দিন নামাজ পড়ে দেখি ভাগ্য বদল হয় কিনা, জামাতের ব্যাপারটা-ও ঠিক তেমন। ঈমান আনতে হয় বুঝে শুনে। এক পা এগিয়ে দুই পা পেছানোর ব্যাপার এখানে নাই। যদি মনে হয় ইসলাম সত্য তাহলে প্রাণ দিয়ে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত এর ওপর বিশ্বাসে অটল থাকতে হবে। তদ্রুপ যদি মনে হয় জামাতের রাজনীতি-ই বাংলাদেশের জনগণকে মুক্তির দিশা দিতে পারে তাহলে শুধু "একবার” নয় বরং ভোট দিয়ে দিয়ে এর শেষ দেখে ছাড়তে হবে। মনে রাখবেন জামাত ক্ষমতায় আসা মানে দেশের সাধারণ মানুষের হাতে ক্ষমতা যাওয়া। জামাত ক্ষমতায় যা...
