জুলাই কাহা-নি
জুলাইয়ের পটপরিবর্তনের পর অর্ধ-বৎসর পার হতে চললো। বহু ঘটন-অঘটনের মধ্য দিয়ে ঈমান এবং কুফর এর লড়াই, এই ব-দ্বীপের ইসলাম প্রিয় জনগোষ্ঠীর অস্তিত্ব ও স্বাধীকার আদায়ের লড়াই প্রকট হয়ে উঠছে। সাম্প্রতিক সময়ে যা প্রকাশ পেয়েছে মজলুম জননেতা এটিএম আজহারের মুক্তির আন্দোলনে। এর ফলাফলের ওপর জুলাইয়ের পট-পরিবর্তনের যথার্থতা নির্ধারিত হবে। ছায়ারাষ্ট্র্যের স্বার্থান্ধ, খোদাদ্রোহী, বিভ্রান্ত, ও কপট কারিগরদের ক্ষমতার গভীরতাও বোধ করি এর মধ্য দিয়ে প্রকাশ পাবে। যদিও এটিম আজহারের মুক্তি এবং বাংলাদেশসহ উপমহাদেশের জনগণ বিশেষ করে মুসলিমদের কল্যাণকামী একমাত্র পরীক্ষিত সংগঠন জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন ও প্রতীক ফিরে পাওয়া নিকট ভবিষ্যতের জটিল সংগ্রামের একটা দিক মাত্র। কেননা এই সংগ্রামে ময়দানের লড়াইয়ের সাথে চিন্তার লড়াইয়ের মেল বন্ধন করানোটা অতীব জরুরী। বাঙ্গালীর দুর্বল আকলজ্ঞান এই মেল বন্ধনের পথে প্রধান বাধা হলেও এর ক্ষেত্র তৈরী করেছে আন্দোলনের সুবিশাল জনগোষ্ঠী যারা তাদের লক্ষ্যের প্রতি একনিষ্ঠ হলেও সেই লক্ষ্য অর্জনে দলীয় কর্ম ও চিন্তা পদ্ধতিকে পুরোপুরি রপ্ত করতে পারেনি। এই বিষয়টা মরহুম অধ্যাপক গোলাম আযম সাহেব উপলব্ধি করেছ...