Between Social Media, Music and Islāmic abstinence

The reason I take frequent long brakes from social media is because I don't like the way it influences me. For example, the other day that picture of Turkish Coat of Arms brought back my passion for classical European music that I frequented a long time ago. Then the next day the news of a war breaking out between As-Shām and Israhell. And the Qassam brigade's video.

I imagined for a moment what it is to be present in that conflict. As a Shāmi resistance fighter. An oppressed rebel. Then all of a sudden a cacophony of gun firing, mortar shelling, women and children screaming from Judaic terror, choired up with Pachelbel's Canon firing as if to sprout Vivaldi's Harmonic Inspiration. It reminded me of Feyerabend:

During battle I often forgot to take cover. It was not out of bravery - I am a great coward and easily frightened - but out of excitement: flames on the horizon, shooting, indistinct voices, attacks from planes in the air and tanks on the ground - it was like a theater and I acted accordingly. On one such occasion I got the Iron Cross, on another three bullets - one in my face, one in my right hand, the third in my spine.

The reason Islamic scholars are generally antithetic to music is because it has a resonant effect on people's minds. If you are a student of knowledge, if you are deliberately studying the Qur'an, music is bound to create interruptions in ways that would upset you. Classical music itself is an independent work. It requires special attention. It evokes certain emotions: joy, sadness, anger, and also for some people: lust. As apparent in Wagnerian debauchery. And before you notice it might put you on a trail of Devil's Trill.


It inspires a chain of thoughts. Uncontrollable thoughts. All writers experience it. Many of them cherish it. If you are in it for its sake, good for you. If you are a Musulmān your objective is to worship Allāh ﷾ as much as you can. As conscientiously as you can.

Then interruptions of any kind become antithetic to you. Not because you are a fatwa boogy. A harām police. Nitpicking on people that they like while setting yourself loose that you like. No. You are antithetic because it genuinely bothers you. You see it as an obstacle to the way of God. Not a mere maslahā. You are disturbed because you are razor focused on obtaining the pleasure of God. That's the pure Islāmic teaching.

It's common in all sacred human apprenticeship. How many Shaolin monks do you see listening to Gaga while contemplating on Nirvanā? Where in the world the army cadets are allowed to put on Gigi Hadid (I have no idea who they are or if the names are correct but I think I have heard of them frequently as contemporary pop artist) while practicing firemanship? How many world leaders are engrossed in it? Literally none.

Yet the secular culture promotes music as must have. Why? Because they want others to be intoxicated. To not be able to think clearly. While Islām promotes a rigid abstinence which clears all the brain fog. Then you can see things as they are and can also distinguish when things are not as they seem. That's a super power of a believer. A karamāt of the Mu'min. That makes a Mu'min very dangerous to the party of Satan.

But the real question is how can anyone live without being influenced? By one’s surrounding, by one’s reading, by social media, and other interations? The world we live in is an interactive world. The most reflective of us resort to solitude so that we can process what we have gathered so far. Solitude in and of itself is not very useful. It's useful only in relation to the chaotic world. So perhaps social media is not the problem. Music is not the problem either. It's the amount of doses that you take. When you are overwhelmed, reduce your doses.

Popular posts from this blog

আসেন, শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে গ্যাজাই

Image
এই ম্যার কান্নাকাটি যতোবারই দেখেছি ততোবারই ইসকুল জীবনের এক বড়ো ভাইয়ের কথা মনে পড়েছে। বছর খানেক যাবৎ এনিয়ে লিখবো লিখবো করে লেখা হয়ে ওঠে নাই। তো ঘটনা হইলো হেই শোমো মেট্টিক-ইন্টার পরীক্ষার চাপে পোলাপাইন পাগল হয়ে যাইতো। এটাকে উন্নত শিককা বেবস্তার লক্ষণ হিসেবে বিবেচনা করা হইতো। এটা আমি পরবর্তী জীবনেও দেখেছি। সরকারী বার্চিটির মাস্টরগুলোর একটা কমন আত্মম্ভরিতা ছিলো যে তাদের পরীক্ষাগুলোতে খুব কম শিক্ষার্থী-ই পাস করতে পারে! ওয়াহ! ওয়াহ! আসো তুমরারে ফুলের মালা দিই।  তো আমাদের এক বড়ো ভাই বেশ মেধাবী। কি ভরাট গলা! নজরুলের বিদ্রোহী কোবতে আবৃত্তি করে বিখ্যাত হয়েছিলেন। মেটটিকে খাড়িয়েছিলেন। মানে স্ট্যান্ড করেছিলেন। ইন্টারেও করার কথা ছিলো। কিন্তু stand করার বদলে উনি stun করে গেলেন। পরীক্ষার আগে ওনার সেই কি প্রস্তুতি! প্রথম পরীক্ষা ছিলো পরিসংখ্যান। পরীক্ষাগুলো ওভাবেই সাজানো হতো। সহজ পরীক্ষা দিয়া শুরু করে মইদ্য খানে চৈত মাসের ঠাডা ফেলে এরপর আবার আয় বৃষ্টি ছেপে। মানে এক্কেবারে শ্যাষে সমাজবিজ্ঞান, প্রাকটিক্যাল ইত্যাদি বংসং। কিন্তু দেখা গেলো প্রথম দিন পরীক্ষা দিতে বসে উনি বুঝতে পারলেন যে উনি সব পড়া ভুলে বস...
Read more

ইসলাম ও গণতন্ত্র

যারা গণতন্ত্র-কে কুফরী মতবাদ বলে প্রচারের নামে জামাত বিরোধিতায় নেমে পড়েছে তাদের হিসেবে জামাতের জন্য তাদের কল্লা উড়িয়ে দেয়া ফরজ হয়ে পড়েছে। কারন হাদীসের নির্দেশনা অনুযায়ী মুসলমানদের মধ্যে নেতৃত্বের বিষয়ে ঐক্যমত্য হবার পর কেউ নতুন করে নেতৃত্বের দাবী নিয়ে আসলে তার কল্লা উড়িয়ে দেয়া উচিত। সমাজের মধ্যে বিভাজন ও ফিৎনা ছড়িয়ে পড়াকে ঠেকানোই এর উদ্দেশ্য। জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ এদেশের সর্ববৃহৎ ইসলামী রাজনৈতিক দল হিসেবে ধরে নেয়া যায় যে তাদের ব্যাপারে দেশের ঈমানদারদের মধ্যে ঐক্যমত্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সুতরাং নেতৃত্বের অন্য যে কোন দাবীদারদের ফাসাদ সৃষ্টিকারী বিবেচনা করে তাদেরকে সেইভাবে প্রতিরোধ ও দমন করা আবশ্যকীয় হয়ে পড়ে যেভাবে খারেজীদের সাইয়্যেদুনা আলী রা: প্রতিরোধ ও দমন করেছিলেন। তবে এটা শুধুমাত্র তাদের ক্ষেত্রে যারা গণতন্ত্র-কে কুফরী মতবাদ বলে দেশের ঈমানদার জনগোষ্ঠীর সরলতা নিয়ে ষঢ়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। এটা যে প্রধানত পতিত আওয়ামী মাফিয়াদের কুটকৌশল তা সচেতন নাগরিক মাত্রই বুঝে গিয়েছেন। তবে এই ফাসাদে ফাতরা হুজুরগুলোরও দায় আছে এ বিষয়েও কোন সন্দেহ নেই।   এক্ষেত্রে এ বিষয়টি পরিষ্কার করা দরকার যে ইসলাম...
Read more

জামাতের ভোট: একবারে না পারিলে দাও শতবার

অনেকে দেখি ইদানিং বলছেন যে তারা সব রাজনৈতিক দলের আমল দেখেছেন। কোন আমলের ব্যাপারেই তারা সন্তুষ্ট নন। প্রায় সব রাজনৈতিক দলের ওপরই তাদের অবিশ্বাস জন্মে গেছে। তাই এবার তারা জামায়াতে ইসলামী-কে "একবার” ভোট দিয়ে "দেখতে চান”। এখন জামাতের কথা তাদের দলের লোকেরাই ভালো বলতে পারবে। তবে আমি যতোটুকু তাঁদের রাজনৈতিক দর্শন সম্পর্কে জানতে পেরেছি তাতে আমার মনে হয় "একবার”ভোট দিয়ে "দেখতে চাওয়ার” বদলে ভোট না দেয়া ভালো। কারন জামাত গড়পড়তা কোন রাজনৈতিক দল নয়। ব্যাপারটা আল্লাহর ওপর ঈমান আনার মতো। অর্থাৎ আপনি যেমন বলতে পারেন না যে দুই-তিন দিন নামাজ পড়ে দেখি ভাগ্য বদল হয় কিনা, জামাতের ব্যাপারটা-ও ঠিক তেমন। ঈমান আনতে হয় বুঝে শুনে। এক পা এগিয়ে দুই পা পেছানোর ব্যাপার এখানে নাই। যদি মনে হয় ইসলাম সত্য তাহলে প্রাণ দিয়ে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত এর ওপর বিশ্বাসে অটল থাকতে হবে। তদ্রুপ যদি মনে হয় জামাতের রাজনীতি-ই বাংলাদেশের জনগণকে মুক্তির দিশা দিতে পারে তাহলে শুধু "একবার” নয় বরং ভোট দিয়ে দিয়ে এর শেষ দেখে ছাড়তে হবে। মনে রাখবেন জামাত ক্ষমতায় আসা মানে দেশের সাধারণ মানুষের হাতে ক্ষমতা যাওয়া। জামাত ক্ষমতায় যা...
Read more